এডুকেশন টাইমস ডেস্ক:
তিন মাস মেয়াদে থিম্যাটিক ফেলোশিপ দিচ্ছে যুক্তরাজ্যের কমনওয়েল। কমনওয়েলথ ভুক্ত নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলোর মিড- ক্যারিয়ার পেশাদাররা আবেদন করতে পারবেন এ ফেলোশিপের জন্য। পেশাগত উন্নয়নে যুক্তরাজ্যর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে হবে এ সকল ফেলোদের। ফেলোশিপটিতে আবেদনের সময়সীমা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।
পেশাদারদের নিজ সেক্টরে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে এই ফেলোশিপ দেয়া হয়। এই ফেলোশিপের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দিক রয়েছে-
১. এই ফেলোশিপে আবেদনের জন্য কোনো নির্দিষ্ট বয়স সীমা নেই।
২. আইইএলটিএস ছাড়াও পারবেন এই ফেলোশিপের জন্য।
৩. পাসপোর্ট না থাকলে ছবিযুক্ত জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে আবেদন করতে পারবেন এই ফেলোশিপের জন্য জন্য।
এই ফেলোশিপের সুযোগ-সুবিধাসমূহঃ
* ফেলোশিপ প্রোগ্রাম চলাকালীন ২০৫৭ পাউন্ড (বাংলাদেশী টাকায় প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ ৯ হাজার ৫৮৩ টাকা) প্রতিমাসে ভাতা প্রদান করা হবে।
* ফেলোশিপ চলাকালীন বিভিন্ন ইভেন্ট এ অংশগ্রহণ করবার জন্য ভ্রমণভাতা ভাতা প্রদান করা হবে।
* আবাসন ভাতার সুবিধা রয়েছে।
* রাউন্ড এয়ারটিকেটের সুবিধা প্রদান করা হবে।
* এছাড়া পোশাক ভাতা, স্ট্যান্ডার্ড ভিসা ফি প্রদানসহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে।
আবেদনকারীর যে সকল যোগ্যতা প্রয়োজনঃ
* উক্ত প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই একটি কমনওয়েলথ দেশের নাগরিক হতে হবে বা আবেদনকারীকে একটি কমনওয়েলথভুক্ত দেশের শরণার্থী হিসাবে স্বীকৃত হতে হবে।
* অন্তত ৫ বছরের ফুলটাইম/ পার্ট-টাইম কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
* আবেদনের সময় আবেদনকারীকে অবশ্যই চাকরিরত অবস্থায় থাকতে হবে।
* স্নাতক ডিগ্রীধারী হতে হবে।
আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্রঃ
• আবেদনকারীর পাসপোর্ট/ছবিযুক্ত ন্যাশনাল আইডিকার্ড থাকতে হবে।
• আবেদনকারীর সিভি তৈরি থাকা প্রয়োজন।
• আবেদনকারীর একাডেমিক পেপারস।
• ফেলোশিপ আবেদন ফরম।
• পার্সোনাল স্টেটমেনট।
• রেফারেন্স লেটার তিনটি (তাদের মধ্যে একটি অবশ্যই প্রার্থীর বর্তমান নিয়োগকর্তা হতে হবে)।
• চারটি অংশে একটি উন্নয়ন ইমপ্যাক্ট স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।
• অন্যান্য পেপারস (যদি থাকে)।
ইএইচ/
মন্তব্য করুন